অনলাইন ডেস্ক
শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শিল্প-সংস্কৃতি শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য নয়, শিক্ষার জন্যও সংস্কৃতিচর্চা দরকার। এবারের উৎসবে দুই দেশের মোট ১২২টি নাট্যদল অংশ নিচ্ছে।
বাংলাদেশ ও ভারতের নাট্যদলগুলোর অংশগ্রহণে টানা ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব।
গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব পর্ষদ আয়োজিত এবারের উৎসবের উদ্বোধনী পর্বের শুরুতেই ওয়ার্দা রিহাবের পরিচালনায় নৃত্যানুষ্ঠান পরিবেশন করে ধৃতি নৃত্যসংঠন। যুগে যুগে বাংলা কবি-সাহিত্যিকরা যে মানবের জয়গান গেয়েছেন, তাই উঠে এসেছে তাদের পরিবেশনায়।
আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা যখন মঞ্চে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন, তখন চিত্রশিল্পী কিরিটি রঞ্জন আর রাগিব হাসান আঁকছিলেন ছবি।
বক্তারা বলেন, বাংলার দীর্ঘদিনের পরিচিত সংস্কৃতিতে পরিবর্তন এসেছে। এখন প্রয়োজন সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা।
পরে, মঞ্চায়িত হয় থিয়েটার নাট্যদলের নাটক ‘পোহালো শবর্রী’। ৩১ শে অক্টোবর পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। শিল্পকলা একাডেমির ৫টি মঞ্চ এবং মহিলা সমিতি মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টায় নাটকগুলো প্রচারিত হবে। এছাড়াও রয়েছে সংগীত ও নৃত্যানুষ্ঠান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা