অনলাইন ডেস্ক
কাতারের আমির ও তার সফরসঙ্গীদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, কাতার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। আমিরের এ সফর দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
বিদেশি বিনিয়োগের জন্য ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি এসব সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে জ্বালানি, মেশিনারিজ, আইটি, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে কাতারের বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে জ্বালানি, নিরাপত্তা ও আইটিসহ বেশ কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ায় রাষ্ট্রপতি সন্তোষ প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে আশা করেন, আগামীতে দুদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার হবে।
বাংলাদেশে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ করায় কাতার সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ভবিষ্যতে জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতে কাতারের সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং রাষ্ট্রপতির সচিবেরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা