অনলাইন ডেস্ক
পাশাপাশি ওয়ালটনের পরে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলার উদ্দেশ্যে বিডিং করা অন্য কোম্পানিগুলোর বিষয়েও ব্যাখ্যা চাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বুধবার অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
তিনি জানান, বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কোনো কোম্পানির বিডিংয়ে ৬০ টাকার বেশি যেসব কোম্পানির দর প্রস্তাব করেছে, ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি জারি করা বিএসইসির সার্কুলার অনুসারে হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে ব্যাখ্যা তলব করা হচ্ছে।
এ ক্ষেত্রে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজসহ পরবর্তী অন্য সব কোম্পানিতে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা যে দাম প্রস্তাব করেছে, তাদের ব্যাখ্যা তলব করা হবে। ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ মেটাতে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য গত ৭ জানুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজকে বিডিংয়ে অংশ নেয়ার অনুমোদন দেয়।
অনুমোদনের ফলে কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণে গত ২ মার্চ বিকাল ৫টা থেকে ৫ মার্চ বিকাল ৫টা পর্যন্ত যোগ্য বিনিয়োগকারীরা বিডিংয়ে অংশ নেন। এ সময়ের মধ্যে বিডিংয়ে অংশ নেন ২৩৩ জন। এসব বিনিয়োগকারীরা সর্বনিম্ন ১২ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৭৬৫ টাকা করে ওয়ালেটনের শেয়ার কেনার প্রস্তাব দেন।
এর মধ্যে সব থেকে বেশি সংখ্যক যোগ্য বিনিয়োগকারী প্রতিটি শেয়ারের জন্য ২১০ টাকা দাম প্রস্তাব করেন। এ দামে ১৪ বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক বিনিয়োগকারী প্রস্তাব করেন ১৫০ টাকা করে। এ দামে ১০ বিনিয়োগকারী শেয়ার কেনার আগ্রহ দেখান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা