অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার (১৩ মে) আবহাওয়াবিদ ড. মো. আবদুল মান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, বিশেষ করে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে বৃষ্টির প্রবণতা বেশি অন্যান্য জায়গায়ও বৃষ্টির প্রবণতা আছে। ছোট ছোট মেঘ থেকে এসব এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছে। তবে তা তুলনামূলকভাবে কম। মানুষের কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো বৃষ্টিপাত হওয়ার মতো পরিস্থিতি আপাতত নেই।
ঈদের দিন সকালের দিকে ঢাকায় হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে জানিয়ে তিনি বলেন, এরপর দিনের কোনো কোনো সময় বৃষ্টি আসতে পারে, তবে তা টানা হবে না। এক পশলা বৃষ্টি হয়তো হলো, এরপর দেখা যাবে, আবার ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ভালো।
‘শুক্রবার তাপমাত্রাটাও মানুষের সম্পূ্র্ণ সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। কোনো তাপপ্রবাহ থাকবে না। তবে এখন মে মাস, কেউ পরিশ্রম করলে তো ঘাম হবেই। তাপমাত্রাটা অস্বস্তি তৈরি করবে না’ বলেন তিনি।
শুক্রবারের তাপমাত্রা বৃহস্পতিবারের চেয়ে কিছুটা কমতে পারে জানিয়ে আব্দুল মান্নান বলেন, পয়েন্ট ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমলে বা বাড়লে আমরা সেটাকে অপরিবর্তিত বলি। তবে বড় ধরনের কালবৈশাখী বা ঝড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ঢাকা ও বরিশাল ছাড়া অন্য সব বিভাগেই বৃষ্টি হয়েছে। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে তেতুলিয়ায়, সেখানে ২৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চাঁদপুরে, ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা