অনলাইন ডেস্ক
শর্তগুলো কী?
১. ক্রেমলিনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, বাস্তবে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান বন্ধ করতে চায় রাশিয়া এবং তারা সেটি বন্ধ করবেও। তবে ইউক্রেনকেও সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে এবং সামরিক অভিযান বন্ধের পর কোনোভাবেই যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া যাবে না।
২. ক্রেমলিনের মুখপাত্র বলেন, ইউক্রেনের উচিত সংবিধান সংশোধন করা এবং সেই সংশোধিত সংবিধান অনুযায়ী ইউক্রেনে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ হবে।
৩. আরও একটি তাৎপর্যপূর্ণ শর্ত রেখেছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র। তিনি জানিয়েছেন, ক্রিমিয়াকে রাশিয়ান ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে ইউক্রেনকে স্বীকৃতি দিতে হবে।
৪. যুদ্ধ ঘোষণার আগেই ইউক্রেনের দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ককে স্বাধীন দেশ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ক্রেমিলিনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই দু’টি দেশকে স্বাধীন হিসেবে ইউক্রেন স্বীকৃতি দিলে যাবতীয় সমস্যার সমাধান হবে এবং সামরিক অভিযান থেমে যাবে।
তবে এসব বিষয়ে ইউক্রেনের পক্ষ এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে সামরিক অভিযান শুরু করে প্রেসিডেন্ট পুতিন সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী। তাদের প্রতিহত করতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নিরাপত্তা বাহিনীও। দু’পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে গত ১০ দিন ধরে। এর মাঝে রোববার (৬ মার্চ) পর্যন্ত ইউক্রেনের প্রায় ১৫ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা