অনলাইন ডেস্ক
এর আগেও জয়া আহসান উন্নয়নমূলক নানা কাজে অংশ প্রশংসিত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত হিসেবে মূলত, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজি অর্জনে সবার সচেতনতা বাড়াতে কাজ করবেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমি ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত হতে পেরে আনন্দিত। পাশাপাশি ইউএনডিপির সাথে দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে পারব ভেবে নিজেকে সম্মানিত মনে করছি। আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী রক্ষার জন্য যেই লক্ষ্যমাত্রা যা এসডিজি নামে পরিচিত, নির্ধারণ করা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সেটি অর্জন করতে হলে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। আর আমি আমার কাজের মধ্যে দিয়ে এই বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে চেষ্টা করব, যেন আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশসহ বিশ্বকে আরো সুন্দর ও সহনশীল করে গড়ে তুলতে পারি।
জয়া আহসান আরো বলেন, এ পৃথিবীকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে তোলা আমাদের সবার অঙ্গীকার, আর এই অঙ্গীকার রক্ষা করতে হলে আমাদের সবাইকে যার যার দায়িত্ব পালন করতে হবে । তবেই কেবল এসডিজি অর্জন করা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, জয়া আহসানের মতো একজন, যিনি শুধু জনপ্রিয় শিল্পী নন, পাশাপাশি সমাজ উন্নয়নে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, এমন একজন ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত হওয়াতে আমরা সৌভাগ্যবান । তার মাধ্যমে আমাদের কথা এখন দেশ ও দেশের বাইরে মানুষকে আরো বেশি করে পৌঁছানো যাবে, যেন আমরা সবাই মিলে সুন্দর, সুখী এবং সবার জন্য সমান একটি পৃথিবী গড়ে তুলতে পারি , যেখানে কেউ পিছিয়ে থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, জয়া আহসান ইউএনডিপির সাথে এসডিজি ছাড়াও আরো অন্যান্য বিষয় যেমন, দারিদ্র, নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন, সহনশীলতা, পরিবেশ, জ্বালানি এবং লিঙ্গ সমতা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করবেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা