অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার সকালে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ সংক্রান্ত রিপোর্ট দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রিপোর্ট দিয়েছে আরও ৪টি সংস্থা।
রিপোর্টে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অর্থপাচারের তথ্য দিতে সব মিশনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তারা রিপোর্ট দিলে তা আদালতে দাখিল করা হবে। আর কানাডায় অর্থপাচারের বিষয়ে সে দেশের কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএফআইইউ।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম বলেন, ‘হিসেবে করেছি। তাতে দেখা যাচ্ছে যে এখানে শতাধিক ব্যক্তি জড়িত রয়েছেন এবং প্রায় দুই হাজার ৫শ কোটি টাকার মত লন্ডারিং। তবে এই টাকাটাই শেষ না। কারণ যে মামলাগুলো ইনকুয়েরি এবং ইনভেস্টিগেশনে আছে সেখানে টাকার পরিমাণ, মানুষের পরিমাণ অনেক বেড়ে যেতে পারে। তবে আজকে পর্যন্ত যে তথ্য উপাত্ত আমরা আদালতে দাখিল করেছি তাতে আমার হিসেবে প্রায় দুই হাজার ৫শ কোটি টাকা এবং শতাধিক ব্যক্তি এখানে জড়িত।
সিআইডি জানিয়েছে, ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সম্রাটসহ ৭ জন এবং এক হ্যাকারসহ ৮ জনের অর্থপাচারের তথ্য দাখিল করেছে। এছাড়া রিপোর্ট জমা দিয়েছে এনবিআরও।
এর আগে গত সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) কানাডার বেগমপাড়ায় অর্থপাচারকারীদের তালিকার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও এনবিআরসহ সংস্থাগুলোর কর্মকর্তাদের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা