অনলাইন ডেস্ক
তৎকালীন স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনকে আরও বেগবান করেছিল নূর হোসেনের আত্মত্যাগ। এ দিনটায় হাজারও প্রতিবাদী যুবকের সঙ্গে জীবন্ত পোস্টার হয়ে রাস্তায় নেমেছিল যুবলীগ কর্মী নূর হোসেন। তার বুকে-পিঠে উৎকীর্ণ ছিল জ্বলন্ত স্লোগান ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সেই যুবকের অগ্নিঝরা স্লোগান সহ্য করতে পারেনি তৎকালীন স্বৈরশাসকরা। নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ঝাঁঝরা করে দেয় তার বুক। গুলিতে আরো শহীদ হন যুবলীগ নেতা নুরুল হুদা বাবুল ও কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের খেতমজুর নেতা আমিনুল হুদা টিটোও।
দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবারও আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শহিদের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, শহীদ নূর হোসেন স্কয়ারে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, বিশেষ মোনাজাত, আলোচনাসভাসহ সেমিনার।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা