অনলাইন ডেস্ক
সবুজ বনানীতে ঘেরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের জলাশয়ে শীতের সময় এভাবেই দেখা মিলে অতিথি পাখির। নিরাপদ বাসস্থান ও খাদ্যের সন্ধানে ১৯৮৬ সালে প্রথম ক্যাম্পাসের জলাশয়ে আগমন ঘটে এসব অতিথি পাখির। খুনসুটি, কিচির মিচির শব্দ, ক্যাম্পাসের আকাশে তাদের অবাধ বিচরণ প্রকৃতিকে সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে পরিণত করে। এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন দর্শনার্থীরা।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ, লেকগুলো সংস্কার না করা, শব্দ দূষণ ও অতিরিক্ত দর্শনার্থীর কারণে পাখি বন্ধব পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে বলে জানালেন পাখী বিশারদরা। ফলে অতিথি পাখীর সংখ্যা দিন দিন কমে আসছে। তাদের অবাধ বিচরণ নিশ্চিত করতে আরো উদ্যোগী হবার কথা জানালেন বিশেষজ্ঞরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পাখি বান্ধব পরিবেশ বিঘিœত হবার বিষয়টি স্বীকার করে সকলকে পাখিদের প্রতি যতœবান হবার আহ্বান জানালেন কর্তৃপক্ষ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একসময় ১৪ প্রজাতির অতিথি পাখি দেখা গেলেও বর্তমানে তা কমে এসেছে ৩ থেকে ৪ প্রজাতিতে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা