অনলাইন ডেস্ক
ঢাকায় প্রতি কেজি আলু পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা। কিন্তু যে কৃষক আলু আবাদ করে হিমাগারে রেখেছিলেন তার অবস্থা শোচনীয়। কারণ হিমাগারে রাখা আলুর কেজি প্রতি খরচ পড়েছে ২০ থেকে ২১ টাকা। কিন্তু তাকে বিক্রি করতে হচ্ছে ৯ থেকে ১০ টাকা কেজি দরে।
কৃষকরা জানালেন, এক বস্তা আলু কোল্ড স্টোরেজ বা হিমাগারে রাখার খরচ আড়াইশ টাকা। সাথে আলুর দামসহ খরচ পড়ে ১ হাজার থেকে ১১শ টাকা বস্তা। লাভের আশায় জয়পুরহাট ও মুন্সীগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় হিমাগারগুলোতে আলু রেখেছিলেন কৃষকরা। অন্যবছর এ সময় ব্যস্ততা থাকতো আলুর বস্তা বের করার। কিন্তু এবছর হিমাগারেই স্তুপ হয়েছে আলুর। খরচের অর্ধেক দামেও আলু বিক্রি না হওয়ায় মাথায় হাত কৃষকের।
অন্যদিকে আলু চাষীদের সাথে বিপাকে হিমাগার ব্যবসায়ীরাও। পুরানো আলু বের না হলে নতুন আলু রাখার জায়গা থাকবে না। অন্যদিকে কৃষক আলু বের না করলে মিলবে না বকেয়া টাকা। ফলে উভয় সংকটে হিমাগার ব্যবসায়ী ও কৃষক দুই পক্ষই।
উল্লেখ্য, প্রতিবছর দেশে ৯৬ লাখ টন আলুর উৎপাদন হয় দেশে। যার মধ্যে খুব সামান্য পরিমাণ বিদেশে রফতানি হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা