অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক লাইভে এসে এ কথা জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
তিনি বলেন, নির্দিষ্ট সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে টিকাদান চলবে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হওয়ার পরও টিকাদানের সঙ্গে জড়িতরা কেন্দ্রে আরও এক ঘণ্টা অবস্থান করবেন। পাশাপাশি সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) আওতাধীন পরিচালিত টিকাপ্রদান কার্যক্রম চলবে।
গণটিকাদান কর্মসূচিতে ২৫ বছর বা তার চেয়ে অধিক বয়স্ক যারা, আগে থেকে নিবন্ধন করেছেন তাদের ক্ষুদেবার্তার মাধ্যমে টিকা নিতে বলা হচ্ছে।
বয়স্ক নারী ও শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়া হবে। গণটিকাদানের এ কর্মসূচিতে এবার গর্ভবতী মা ও স্তনদানকারী মায়েদের টিকা দেওয়া হবে না। টিকা নিতে যারা আসবেন তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও টিকাকার্ড সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।
স্বাস্থ্যের ডিজি বলেন, স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিসহ সবার সঙ্গে সমন্বয় করে এ গণটিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ইউনিয়ন-উপজেলা ও পৌরসভার প্রতিটি কেন্দ্রে ৫০০ ডোজ বা তার বেশি এবং সিটি করপোরেশন এলাকার প্রতিটি কেন্দ্রে এক হাজার বা তার চেয়ে বেশি সংখ্যক ডোজ টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা