অনলাইন ডেস্ক
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ১৭ জুলাই রাত ১১টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চীনের সিনোফার্মের ১০ লাখ ভ্যাক্সিন দেশে পৌঁছাবে। রাত ৩টায় একই ভ্যাক্সিনের আরও ১০ লাখ ডোজ দেশে আসবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে ভ্যাক্সিন গ্রহণ করবেন।
সরকারের ক্রয় চুক্তির দ্বিতীয় চালান হিসেবে সিনোফার্মের এই টিকা আসছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতেই চীন থেকে ২০ লাখ ডোজ টিকা দেশে পৌঁছায়। চীনের সিনোফার্ম থেকে তিন কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করেছে সরকার। ধাপে ধাপে আসবে এসব টিকা।
কেনা টিকার বাইরে চীন উপহার হিসেবে দুই দফায় বাংলাদেশকে সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ টিকা দিয়েছে।
এ ছাড়া, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় ফাইজারের টিকা এসেছে ১ লাখ ৬২০ ডোজ এবং মর্ডানার ২৫ লাখ ডোজ।
আগামী সোমবার কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের মডার্নার উৎপাদিত আরও ৩৫ লাখ ডোজ টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশ। সোমবারই টিকাগুলো দেশে পৌঁছাবে।
মাঝে দিয়ে দেশে টিকা সংকট দেখা গেলেও বিভিন্ন উৎস থেকে টিকা আসতে থাকায় সেই সংকট অনেকটাই কেটে গেছে। টিকা পেতে দেশে শুক্রবার পর্যন্ত নিবন্ধন করেছে ১ কোটি ২ লাখ ৫২ হাজার ১৬৫ জন।
এর আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, আগামী ১০ দিনের মধ্যে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার ২৯ লাখ ডোজ দেশে পৌঁছাবে। আর এ মাসের শেষে মডার্নার টিকার ৩০ লাখ ডোজ দেশে পৌঁছাবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে আরও কিছু টিকা আমরা পাব। একটি চিঠিতে আমাদের এ তথ্য জানানো হয়েছে। সেটা হলো মডার্নার ৩০ লাখ ডোজ আর অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২৯ লাখ ডোজ টিকা আসবে।’
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা