অনলাইন ডেস্ক
সরকারি নথি ‘চুরির চেষ্টার’ অভিযোগে অফিসিয়াল সিক্রেটস আইনের মামলায় গ্রেফতার রোজিনাকে এদিন আদালতে হাজির করেন শাহবাগ থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আরিফুর রহমান সর্দার। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে রিমান্ড নামঞ্জুর করে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পাশাপাশি জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২০ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।
এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে তাকে আদালতে আনা হয়।
সোমবার পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আটকে রেখে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয় প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামকে।
রোজিনা ইসলাম পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য সোমবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যান। পরে খবর পাওয়া যায় তাকে সেখানে কর্মকর্তারা একটি কক্ষে আটকে রেখেছেন।
রাত সাড়ে আটটার দিকে পুলিশ তাঁকে শাহবাগ থানায় নিয়ে যায়। রাত পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ জানায়, রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টে মামলা হয়েছে। তাঁকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।দণ্ডবিধি ৩৯৭ এবং ৪১১ অফিসিয়াল সিক্রেসি অ্যাক্ট ১৯২৩ এর ৩/ ৫ এর ধারায় এ মামলা করেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপ-সচিব শিব্বির আহমেদ ওসমানী। এ মামলার একমাত্র আসামি করা হয়েছে রোজিনা ইসলামকে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা