অনলাইন ডেস্ক
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন। শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) ভোরে মো. আল আমিনের মালিকানাধীন ভবনটির তৃতীয় তলায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দু’টি পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে ছয়জন ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। বাকি পাঁচজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।
দগ্ধদের মধ্যে ১০ জনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন- হাবিবুর রহমান (৫০), লিমন (২০), সাথী (২০), মীম (২০), মাহিরা (৩ মাস), আলেয়া (৫০), সোনাহার (৪০), শান্তি (৩২), সামিউল (২০) ও মনোয়ারা (২২)।
তাদের মধ্যে লিমন, সাথী, মীম, মাহিরা ও আলেয়াকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স নারায়ণগঞ্জ অফিসের উপসহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ্ আরেফিন প্রথম আলোকে জানান, সকাল পৌনে ৬টার দিকে গ্যাসের চুলার লিকেজে জমে থাকা গ্যাস থেকে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে তিন তলা ভবনের তৃতীয় তলার ফ্ল্যাট বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। দরজা-জানালা ভেঙে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, দরজা-জানালা বন্ধ থাকায় লিকেজ থেকে গ্যাস জমেছিল।
চুলা জ্বালাতে অথবা বিদ্যুতের সুইচ অন করতে গিয়ে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, গ্যাস জমে থাকলে এই ধরনের বিস্ফোরণ হতে ৩০ সেকেন্ড সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যে আগুনে পুড়ে যায়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা