অনলাইন ডেস্ক
সোমবার সন্ধ্যায় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয় এতে।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে তারাবির নামাজে খতিব, ইমাম, হাফেজ, মুয়াজ্জিন ও খাদেমসহ সর্বোচ্চ ২০ জন মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন।
মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি ওয়াক্তেও সর্বোচ্চ ২০ জন মুসল্লি অংশগ্রহণ করতে পারবে। এছাড়া জুমার নামাজে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
এর সঙ্গে ইতিপূর্বে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত মসজিদে জুমা ও জামাত বিষয়ক নির্দেশনা কার্যকর থাকবে। এছাড়া রমজান মাসে ইফতার মাহফিলের নানে কোন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবেনা।
করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে সারা দেশে সাত দিনের ‘কঠোর লকডাউন’ শুরু হচ্ছে। লকডাউনের পর দিন থেকে মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস রমজান শুরু হবে।
করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে দ্বিতীয় দফায় সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, তাতে ১৩ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সেখানে জুমা ও তারাবি নামাজের বিষয়ে বলা হয়েছে— স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জুমা ও তারাবি নামাজের জমায়েত বিষয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে।
এর আলোকেই ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ নির্দেশনা জারি করে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা