অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, এ ঘটনায় ইতোমধ্যে কারাগারের জেল সুপার, ডেপুটি জেল সুপার, প্রধান কারারক্ষীসহ পাঁচজনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি কাজ করছে। জেলকোড অনুযায়ী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করতে যান ক্র্যাব সভাপতি মিজান মালিক, সহসভাপতি নিত্য গোপাল তুতু ও সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আরিফসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নতুন সদস্যরা।
প্রসঙ্গত, হলমার্কের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) তুষার আহমদের সঙ্গে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে কারা কর্মকর্তার কক্ষে নারীসঙ্গের অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই কারাগারের পাঁচজনকে প্রত্যাহার করে কারা অধিদপ্তর। এরা হলেন- গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার-১ এর জেল সুপার রত্না রায়, জেলার নূর মোহাম্মদ, ডেপুটি জেলার গোলাম সাকলাইন, সার্জেন্ট ইন্সট্রাক্টর মো. আবদুল বারী ও সহকারী প্রধান কারারক্ষী মো. খলিলুর রহমানকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ঘটনায় দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ।
একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত ফুটেজ প্রচারিত হলে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ওই ফুটেজে দেখা গেছে, ৬ জানুয়ারি কারাগারের কর্মকর্তাদের অফিস এলাকায় তুষার আহমেদ ঘোরাফেরা করছেন। কিছুক্ষণ পরই বাইরে থেকে এক নারী সেখানে প্রবেশ করেন। তার পরনে ছিল বেগুনি রঙের সালোয়ার-কামিজ। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার রত্না রায় ও ডেপুটি জেলার সাকলাইন এ সময় সেখানে ছিলেন। ওই নারী দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটে কারাগারের কর্মকর্তাদের কক্ষ এলাকায় প্রবেশ করেন। সেসময় তার সঙ্গে দুই যুবক ছিল। ডেপুটি জেলার সাকলাইন তাকে সেখানে রিসিভ করেন। ওই নারী সেখানে প্রবেশ করার পর অফিস থেকে বেরিয়ে যান ডেপুটি জেলার সাকলাইন। এর ১০ মিনিট পর কারাগারে বন্দি তুষার আহমদকে ওই অফিসে নিয়ে আসা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা