অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রনালয় (কেএসএম) স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, শ্রমিক নিয়োগে কোন ধরনের প্রতারনা বা জালিয়াতি করা হলে দেশটির বেসরকারি কর্মসংস্থান সংস্থা জাতীয় সংবিধান ১৯৮১ সালের ২৪৬ এর ৭ ধারায় প্রতারকদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। অপরাধ প্রমানিত হলে সর্বোচ্চ ৩ বছর কারাদন্ড এবং ২ লাখ রিংগিত যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৪০ লাখ টাকার জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সরকার এ বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছে এবং সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হবে। এধরনের অভিযোগ পেলেই ব্যাবস্থা।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ায় ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত অবৈধ অভিবাসী কর্মী রি-হায়ারিং প্রকল্প পরিচালিত হয়েছিল। উক্ত প্রকল্পে দালাল ও এজেন্টদের কাছে টাকা ও পাসপোর্ট দিয়ে বিভিন্ন দেশের লক্ষ লক্ষ অভিবাসী কর্মী প্রতারনা ও জালিয়াতির শিকার হয়েছিল। এই প্রতারনার বিষয়টি দেশটির সরকার ও দূতাবাসে অবহিত করা হলেও সংশ্লিষ্ট প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ প্রতারক চক্র অভিবাসী কর্মীদের কাছ থেকে টাকা ও পাসপোর্ট হাতিয়ে নেওয়ার সময় কোন মানিরিসিভ বা ডকুমেন্টস দেয়নি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা