অনলাইন ডেস্ক
সোমবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত পেয়ারী বেগম (৬০) নোয়াখালী থেকে ছেলের বাসায় বেড়াতে এসেছিলেন।
চমেক হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটের চিকিৎসক ডা. রফিক উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ৮ জনের মধ্য ৭ জনের অবস্থা গুরুতর। এই ৭ জনের সবার শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। দু’জনকে ইমিডিয়েট আইসিইউ সাপোর্ট দেয়া প্রয়োজন। কিন্তু হাসপাতালে আইসিইউ খালি না থাকায় তাদের বিষয়ে বিকল্প চিন্তা করা হচ্ছে।’
দগ্ধ ৮ জন হলেন, মিজানুর রহমান (৪২), সাইফুর রহমান (১৯), বিবি সুলতানা (৩৬), মানহা (২), মাহের (৭), রিয়াজ (২২), জাহান (২১) ও সুমাইয়া (১৮)।
বার্ণ ইউনিট সূত্র জানায়, দগ্ধ ব্যক্তিদের মধ্যে মিজানুরের শরীরের ৪৮ শতাংশ, সাইফুরের ২২, সুলতানার ২০, মানহার ২০, রিয়াজের ১৮ শতাংশ, সুমাইয়ার ১৫, জাহানের ১২ ও মাহেরের ৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
রোববার মধ্য রাতে নগরের আকবরশাহ থানার উত্তর কাট্টলিতে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা