অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (২৮ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ এয়ার স্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জাহাঙ্গীর খাঁন বলেন, এর মধ্যে প্রতিদিন ৮০-৮২ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকে। সে হিসাবে সেদিন ভবনটিতে প্রায় ৫৯০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দুর্ঘটনার পর আমাদের কাজ ছিল ইমিডিয়েট আমাদের ছাত্রদের খোঁজ নেওয়া। যারা হারিয়ে গেছে, অভিভাবকের কাছে পৌঁছেছে কি না। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নিয়ে ওইসময় নাড়াচাড়া করার কোনো অবকাশ ছিল না। আর ওই মুহূর্তে এটা আমাদের প্রায়োরিটি ছিল না।
ওই ভবনটিতে ৭৩৮ জন শিক্ষার্থী আসা-যাওয়া করেন জানিয়ে অধ্যক্ষ বলেন, আমাদের প্রথম কাজ ছিল এই ৭৩৮ জনের অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ করা। সিসি ক্যামেরার ফুটেজটা দেখে ওই মুহূর্তে কি কাজে আসবে?
ভবনে গ্রিল দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর খাঁন বলেন, ছোট বাচ্চারা ক্লাস করে বলেই ওখানে গ্রিল দেওয়া।
কর্তৃপক্ষের নিয়ম মেনে স্কুল নির্মাণ করা হয়েছে কি না– প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, মাইলস্টোন ছাড়াও সেখানে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। মাইলস্টোন আলাদা বিবেচনায় প্রতিষ্ঠিত হয়নি। রাজউকের নিয়ম ও বেবিচকের আইন মেনেই ভবনটি করা হয়েছে।
মেট্রোরেলের ভবনও মাইলস্টোনের ভবনের চেয়ে উঁচু মন্তব্য করে তিনি বলেন, পুরো এলাকায় আমাদের চাইতে উঁচু ভবন আছে। পুরো এলাকাটাই হাইরাইজ ভবন দিয়ে ঢাকা। সব অনুমোদন নিয়েই নির্মাণ কাজ করা হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা