অনলাইন ডেস্ক
এই সিস্টেম এনালিস্টের দৌরাত্মে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ও রোল নম্বর দিয়ে মুহূর্তেই যে কেউ পেয়ে যেতো সনদ। বোর্ডের মূল সনদের কাগজ ব্যবহার করেই দেয়া হতো জাল সনদ। এমনকি অনলাইনেও থাকতো ভুয়া সনদধারীর নাম।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড বলছে, সব ক’টি ট্রেড ও কোর্সের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে সনদ প্রিন্ট দেয়া পর্যন্তপ্রতিটি ধাপের পাসওয়ার্ড মাত্র একজনের দায়িত্বে ছিলো। তারই স্বেচ্ছাচারিতায় বোর্ডের এই বেহাল দশা। কেবল একটি অনুত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর রোল নম্বর পেলেই মিলেছে সাটির্িিফকেট। ৩০ থেকে ৬০ হাজার টাকায় মিলেছে সার্টিফিকেট।
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা র্বোডের চেয়ারম্যান মোঃ রাকিব উল্লাহ জানান পরিস্থিতি সামাল দিতে গত কয়েক বছরের সব সার্টিফিকেটের ফরেনসিক অডিট চলছে। জাল প্রমাণিত প্রতিটি সনদ বাতিল করা হবে।
কিছু অসাধু কর্মকর্তা জড়িত থাকলেও এর সাথে বোর্ডের সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান। সনদ শুদ্ধিকরণের পাশাপাশি জালিয়াতির সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা বলেও জানান তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা