অনলাইন ডেস্ক
যানজট এড়িয়ে ঢাকার বিমানবন্দর এলাকার কাওলা থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত এগারো কিলোমিটার পথ উড়াল সড়ক ধরে পার হতে সময় লাগছে ৮ থেকে ১০ মিনিট। কিন্তু এই উড়াল সড়ক বা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের তেজগাঁও থেকে কুতুবখালী ৯ কিলোমিটার অংশের কাজ গত জানুয়ারি থেকেই বন্ধ।
এই প্রকল্পের বিনিয়োগকারী তিন প্রতিষ্ঠান ইতাল-থাই, চায়না স্যান্ডং ও সিনো হাইড্রোর মধ্যে শেয়ার জটিলতায় অর্থ ছাড় দেয়নি ব্যাংক। তাই এই অংশের কাজও এগোয়নি। সম্প্রতি আদালতের রায়ের পর ইতাল-থাইয়ের ৫১ শতাংশ শেয়ার বাকি দুই কোম্পানী চায়না স্যান্ডং ও সিনোহাইড্রো কিনে নেয়ায় জটিলতা নিরসন হয়েছে। এখন প্রকল্পের বিভিন্ন অংশে আবার শ্রমিকের কর্মব্যস্ততা শুরু হয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের জটিলতা নিরসন হওয়ায় চলতি মাসের শেষ দিকে পুরোদমে কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আখতার।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান অতিরিক্ত জনবল দিয়ে নয় মাস কাজ বন্ধ থাকার ক্ষতি পুষিয়ে নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে পারবে বলেও জানান তিনি।
প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকার ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পুরো অংশের নির্মাণ কাজ ২০২৫ সালের জুনে শেষ হবার কথা। তবে মাঠের বাস্তবতায় তা আরও পেছাবে। বর্তমানে চালু অংশে প্রতিদিন গড়ে ৫৫ হাজার যানবাহন চলে, টোল আদায় হচ্ছে ৩৩ লাখ টাকার বেশি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা