অনলাইন ডেস্ক
রাষ্ট্রদূত আল হামুদি জানান, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বন্দর পরিচালনাকারী সংস্থা ডিপি ওয়ার্ল্ড এবং আবুধাবি পোর্টস চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগে অত্যন্ত আগ্রহী। তাদের এই বিনিয়োগ বাংলাদেশের বৈশ্বিক রপ্তানি প্রতিযোগিতায় সহায়ক হবে। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের আরেকটি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান মাসদার নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে, বিশেষত ভাসমান সৌর প্রকল্পে বিনিয়োগে
আগ্রহী। প্রতিষ্ঠানটি ইন্দোনেশিয়ায় এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস জানান, বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যেই ব্যবসাবান্ধব নীতি প্রণয়ন করেছে এবং ইউএইর আরও বিনিয়োগ ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের বাংলাদেশে আসার প্রত্যাশা করছেন। তিনি বলেন, ‘এটি একটি অসাধারণ উদ্যোগ। পুরো জাতি এতে অত্যন্ত খুশি হয়েছে।’ এ ছাড়া তিনি প্রায় ১০ লাখ বাংলাদেশি অভিবাসীকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দেওয়ার জন্য ইউএই সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
রাষ্ট্রদূত আল হামুদি বলেন, বাংলাদেশ এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করছে। ইউএই ব্যবসাবান্ধব নীতি ও সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পাশে থাকবে। সাক্ষাৎকালে ইউনূস সম্প্রতি ইউএই আদালতে দোষী সাব্যস্ত ৫৭ জন বাংলাদেশির মুক্তির জন্য প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানকে ধন্যবাদ জানান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা