অনলাইন ডেস্ক
কিশোরগঞ্জ জেলা সদর থেকে করিমগঞ্জ উপজেলা হয়ে হাওরের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে নরসুন্দা নদীর ওপর ৪০ মিটার দীর্ঘ পাকা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। সেতু নির্মাণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘এইচটি বিএল মার্চ’কে কার্যাদেশ দেয়া হয়। তাদের থেকে সাব-ঠিকাদারি নিয়ে কাজটি শুরু করে ‘এস আলম’ নামের স্থানীয় একটি প্রতিষ্ঠান। ২০২১ সালের ১৭ মার্চ শুরু হওয়া কাজ ২০২২ সালের ৩০শে জুন শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু সেতুর শেষ প্রান্তের দেয়াল নির্মাণের পর ঠিকাদার উধাও হয়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, যাতায়াতের জন্য বিকল্প সেতু না থাকায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হয় তাদের। ফলে বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে ভাঙ্গা কাঠের সাঁকো দিয়ে পারাপার করছে যানবাহন। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
এলজিইডি বলছে, চুক্তির শর্ত না মানায় ঠিকাদারদের সাথে কার্যাদেশ বাতিল করে পুন:দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আগামী এক বছরের মধ্যে কাজ শেষ হবে বলে প্রত্যাশা করছেন নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আমিরুল ইসলাম ।
২০২১ সালে ময়মনসিংহ অঞ্চল পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৩ কোটি ১১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০ মিটার দীর্ঘ রঘুখালী সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। অবশিষ্ট কাজ শেষ করতে পুণ: দরপত্রে এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ৫’শ’ ৫ টাকা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা