অনলাইন ডেস্ক
দেশের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফ। নাফ নদীর তীরে অবস্থিত দুর্গম, পাহাড়ি এবং দুর্যোগ প্রবণ এই এলাকার মানুষ উন্নত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত বহু বছর ধরে। এই জনপদের মানুষের ডায়রিয়া রোগের চিকিৎসা দিতে ৮৬ সালে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র নামে অস্থায়ী তাঁবু নির্মাণ করে একটি বেসরকারি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান।
২০২০ সালে করোনা মহামারি আকার ধারণ করলে সেখানে অস্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ করে ৬৫ শয্যার হাসপাতাল করা হয়। সেই হাসপাতালটিতে বর্তমানেও চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে। গেলো বছরের নভেম্বরে হাসপাতালটিকে ২০০ শয্যায় উন্নীত করার পাশাপাশি আধুনিকায়নের কাজ শুরু হয়। এতে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা।
এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়ন ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর-এলজিইডির তত্ত্বাবধানে হাসপাতালটির নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা। ইতোমধ্যে হাসপাতালের ৫০ ভাগ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এটি চালু হলে প্রায় ৫ লাখ মানুষ চিকিৎসা সেবা পাবে বলে জানিয়েছেন সংম্লিষ্টরা।
২০২৫ সালের মার্চ মাসে হাসপাতালের নির্মাষ কাজ শেষ হবার কথা রয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা