অনলাইন ডেস্ক
ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে গতকাল রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দেয়া সাক্ষাৎকারে হাথুরুসিংহে বলেছেন, আমাদের যথাযথ কোনো টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট নেই। এটা শুনতে অদ্ভুত লাগবে। তবে বিপিএল যখন দেখি, মাঝে মাঝে আমি টিভি বন্ধ করে ফেলি। কিছু কিছু খেলোয়াড়ের মান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ের না। চলমান পদ্ধতিটি নিয়ে আমার বড় একটি প্রশ্ন আছে। আইসিসির এখানে হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন। কিছু নিয়ম অবশ্যই থাকা উচিত। একজন খেলোয়াড় এখন একটা টুর্নামেন্ট খেলছে, এরপর আবার আরেকটা। এটা সার্কাসের মতো। খেলোয়াড়রা তাদের সুবিধার কথা বলবে, কিন্তু সেটা ঠিক নয়। মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। আমি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এই প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয় বোর্ড সভাপতির কাছে। মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে গণমাধ্যমকে নাজমুল হাসান পাপন বলেন, এই জিনিসগুলো না জেনে আমার মন্তব্য করা উচিত হবে না। তাই আমি এখনই যাচ্ছি। গেলে এটা নিয়ে একটু বসতে হবে। তারপর বলতে পারবো। অনেক সময় হয় কী, ইনফরমেশন যদি সঠিক না জানা যায়, তাহলে ভুল তথ্য পাওয়ার সুযোগ অনেক বেশি থাকে। আরেকটা জিনিস মনে রাখতে হবে, একেকজনের দৃষ্টিভঙ্গি একেক রকমের। জিনিস একেকজন একেকভাবে দেখে। ওখানে কাকে দোষ দিচ্ছে, কেন তার মনে হচ্ছে দেখতে ইচ্ছা করছে না, টেলিভিশন অফ করে দিচ্ছি বা এরকম কথাবার্তা। সেটা বলার পিছনে কারণ কী, সেটার পেছনের কারণ আমার জানার দরকার। একবার একটু পড়ে নিই, তাহলে আমার জন্য বলা সহজ হয়। কোন একটা জিনিস যদি না দেখি, তাহলে এভাবে বলা কঠিন।
হাথুরু যদি বিসিবির কোড অব কন্ডাক্ট ভঙ্গ করেন তাহলে অবশ্যই তাকে শোকজ করবে বিসিবি। এমনটাই জানিয়েছেন পাপন। বিসিবি সভাপতি বলেন, প্রথমে দেখতে হবে সে কোড ভঙ্গ করেছে কিনা। আমাদের যে নিয়ম আছে, সেই নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো। এটা প্রথম কথা। দ্বিতীয় কথা, সে কোনো জায়গায় এমন কিছু বলেছে কি না যেটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য, সেটা যেই-ই হোক, ঘরোয়া ক্রিকেট হোক, খেলোয়াড় হোক, বিপিএল হোক, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক, যেটা কিনা নেতিবাচক বার্তা বহন করে। তাহলে অবশ্যই তাকে জিজ্ঞেস করা হবে। অবশ্যই শোকজ করা হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা