অনলাইন ডেস্ক
স্থানীয়দের অভিযোগ, বলেশ্বর নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে বাঁধটি। পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের কাজ চলছে।
ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় সিডরে বিধ্বস্ত বাগেরহাটের শরণখোলার বাসিন্দাদের দাবি ছিল একটি টেকসই বেড়ি বাঁধ নির্মাণের। সেই দাবি পূরণে ২০১৫ সালে উপকূলীয় বাঁধ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়।
নির্মাণের সময়সীমা দুই দফা সময় বাড়িয়ে, এবছর তা সম্পন্ন হওয়ার কথা। কিন্তু এরই মধ্যে কয়েক দফা ধস দেখা দেয় বেড়ি বাঁধে। কয়েকদিন আগেও বড় একটি অংশ ধসে যায় বলেশ্বর নদীতে। ফাটল দেখা দেয় বাঁধের পাশের এলাকাতেও।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বলেশ্বর নদী থেকে অবৈধভাবে বালু তোলায় ঝুঁকির মুখে পড়েছে বেড়ি বাঁধটি। যে কোন সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
বাঁধ রক্ষায় এরই মধ্যে জিও ব্যাগ ফেলা শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে নদীতে তীব্র স্রোত থাকায় কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানালেন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী।
২০১৫ সালে বাগেরহাটের শরণখোলা ও মোরেলগঞ্জ উপজেলায় ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হয় ৬২ কিলোমিটার দীর্ঘ টেকসই এই বাঁধ নির্মাণের কাজ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা