অনলাইন ডেস্ক
এই সিদ্ধান্তকে মুসলিম কমিউনিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ‘স্যাফেস্ট’ (সাউথ এশিয়ান আমেরিকান ফান্ড ফর স্কলারশিপ অ্যান্ড ট্রেনিং)’র প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মাজেদা উদ্দিন।
মাজেদা এ সংবাদদাতাকে জানান, সিটি কাউন্সিলের এ সিদ্ধান্তের জন্য অনেক কাঠ-খড় পুড়তে হয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই দুই ঈদের দিনে সিটির সব অফিস-আদালতেও মুসলমানদের জন্য সবেতন ছুটির বিধি এবং জুলাই মাসকে ‘মুসলিম ঐতিহ্যের মাস’ হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের দেন-দরবারেও আমরা সফল হব।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক সিটিতে তৃতীয় বৃহত্তম ধর্মাবলম্বী হচ্ছেন মুসলমানেরা। প্রথম হচ্ছে খ্রিষ্টান এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম হচ্ছে ইহুদি সম্প্রদায়। এই সিটিতে সাড়ে সাত লাখ মুসলমান বাস করছেন এবং নিউইয়র্ক মেট্রোপলিটন সিটিতে এ সংখ্যা ১৫ লাখের বেশি। বাংলাদেশিদের পরিচালিত ৩৫টিসহ মোট ১৭৫টি মসজিদ রয়েছে সিটির অলি-গালিতে।
সব মসজিদে নামাজের আজান মাইকে শুরু হলে বিশ্বের রাজধানী খ্যাত এই সিটিও ‘মসজিদের শহর’ হিসেবে পরিণত হবে বলে মনে করা হয়েছে।
ডেপুটি কমিশনার মার্ক টি স্ট্যুয়ার্ট তার সার্কুলারে উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে সব ধর্মের আচার-অনুষ্ঠানকে সংহত করার কথা রয়েছে। সে তাগিদেই এটি করা হলো।
উল্লেখ্য, ব্রুকলিনে নূর আল ইসলাম মসজিদে আজান প্রচারিত হতো মাইকে। কয়েক বছর আগে এলাকার ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা সিটি প্রশাসনে আপত্তি জানালে সেই বিধি বাতিল করা হয়। এরপর থেকেই মুসলিম সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সিটি কাউন্সিলে দেন-দরবার শুরু হয়েছিল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা