অনলাইন ডেস্ক
প্রতিবেদনে বলা হয়, আদালতে চ্যাপাটার-১৫ অনুসারে সুরক্ষা পেলে কোম্পানিটি দেউলিয়া হলেও তাদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি সুরক্ষার সুযোগ পাবে। এ ছাড়া পরিস্থিতি উত্তরণে তারা ঋণদাতাদের সঙ্গে বিভিন্ন ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়েও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিখ্যাত এ আবাসন কোম্পানিটি ২০২১ সালে করোনাকালে খেলাপি হয়ে যায়। এর ফলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বাজারে বিরাট ধাক্কা লাগে। দ্বিতীয় বৃহত্তম এ কোম্পানি দেউলিয়া হওয়ায় চীনের আবাসন খাতে উদ্বেগ বাড়ছে। কোম্পানিটির ৩০০ বিলিয়ন ডলারের ঋণ রয়েছে। বিশ্বের আর কোনো আবাসন কোম্পানির এত বেশি ঋণের নজির নেই।
প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট অনুসারে, কোম্পানিটির ২৮০ শহরে এক হাজার ৩০০ প্রজেক্ট রয়েছে। আবাসন ছাড়াও কোম্পানিটির ইলেকট্রিক গাড়ি উৎপাদন ও ফুটবল ক্লাবের ব্যবসা রয়েছে। যদিও গত বছর থেকে কোম্পানিটির খেলাপি হওয়ায় স্থিতি ফেরাতে লেনদেন স্থগিত রাখা হয়েছে।
আবাসনের বৃহত্তম এ প্রতিষ্ঠানটি গত মাসে জানিয়েছে, গত দুই বছরে কোম্পানিটির ৪০ বিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে। অন্যদিকে গত সপ্তাহে চীনের অন্যতম আবাসন কোম্পানি কান্ট্রি গার্ডেন জানিয়েছে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে তাদের ৭ দশমিক ছয় বিলিয়ন ডলার লোকসানের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, চীনের আাবাসন খাতে বর্তমানে ভয়াবহ সংকট চলছে। বিভিন্ন আবাসন কোম্পানি তাদের নির্মাণকাজ শেষ করতে অর্থের জোগানদাতা খুঁজছে।
মুডিস অ্যানালাইসিসের অর্থনীতি গবেষক স্টিভেন চোচরানে বলেন, পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য অসম্পূর্ণ প্রজেক্টগুলোর নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে। এতে করে অর্থনৈতিক ধারা ফিরলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে পারে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা