অনলাইন ডেস্ক
দেশটির যোগাযোগমন্ত্রী বলেছেন, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত টিকটকের অ্যাক্সেস স্থগিত থাকবে। তিনি বলেন, টিকটক অ্যাপ্লিকেশন এমন একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যার মাধ্যমে ঘৃণা ও ধ্বংসাত্মক বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আর এ জন্য মানুষ অ্যাপটিকে বেশি পছন্দ করে। এটি দেশের স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।
এদিকে, বিরোধীদের বিক্ষোভ ঠেকাতে গত সোমবার থেকে মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার সীমিত রেখেছে দেশটির সরকার। পরে বুধবার টিকটক নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
দেশটির বিরোধীদলীয় নেতা উসমানে সোনকোর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র এবং অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ আনার পর এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিরোধীদলীয় নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার পর থেকে দেশটিতে তার কর্মী-সমর্থকরা তীব্র বিক্ষোভ করছেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা