অনলাইন ডেস্ক
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনার পর আরেকটা আঘাত ইউক্রেন যুদ্ধ। এরপর আসে আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা। সুইফট বন্ধ করে দেয়া। এর ফলে শুধু আমরাই না অনেক উন্নত দেশ ভুক্তভোগী। আমাদের খাদ্য-জ্বালানি কেনা বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। শুধু আমরা না সবাই দুর্বিসহ অবস্থায় পড়েছে।
‘একজনকে শিক্ষা দিতে দেয়া নিষেধাজ্ঞায় সবাই এখন সে শিক্ষা ভোগ করছে। সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের দেশেই শুধু মূল্যস্ফীতি নয়, সব উন্নত দেশগুলোতেই বেড়েছে। বিদ্যুৎ সাশ্রয় শুধু আমরা করছি না, উন্নত দেশগুলোও করছে।’
কঠিন এ পরিস্থিতিতে হতাশ না হতে সরকারি কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান সরকার প্রধান। তিনি বলেন, ‘আমাদের সাশ্রয়ী ও মিতব্যায়ী হতে হবে। যার যা বলার বলে যাক। আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে আমরা সঠিক পথে আছি কি না। কে কি বললো, বেশি নজর দিতে হবে না।
‘কেউ বিভ্রান্ত বা হতাশ যেন না হন সে বিষয়ে সচেতন থাকবেন। যখন যে অবস্থা তার সঙ্গে মানিয়ে নিয়েই চলতে হবে।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা