অনলাইন ডেস্ক
শুরু থেকেই চেলসির উপর চড়াও হয়ে খেলতে থাকে লিভারপুল। তবে দ্রুতই নিজেদের গুছিয়ে আক্রমণ বাড়ায় চেলসি। ২৭ মিনিটে সুবর্ণ সুযোগ পেয়ে যায় চেলসি। ক্রিস্টিয়ান পুলিসিকের দারুণ পাস ডি-বক্সে ফাঁকায় পেয়ে নিচু শট নেন মার্কোস আলোনসো, এগিয়ে গিয়ে ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক আলিসন। ৩৩ মিনিটে পায়ে ব্যথা নিয়ে মাঠ ছাড়েন মোহাম্মদ সালাহ।
৫২ মিনিটে আবারও একটুর জন্য জালের দেখা পাননি লুইস দিয়াজ। ডি-বক্সের বাইরে থেকে কলম্বিয়ান ফরোয়ার্ডের শট পোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে যায়। আট মিনিট পর আরেকবার হতাশ করেন তিনি। নির্ধারিত নব্বই মিনিট গোল শূন্য সমতায় থাকায় খেলা গড়ায় অতিরিক্ত ত্রিশ মিনিটে। সেখানেও কোনো দল জালের দেখা পায়নি। ম্যাচের ভাগ্য গড়ায় টাইব্রেকারে।
পেনাল্টি শুট আউটে চেলসির হয়ে দ্বিতীয় শটেই গোল করতে ব্যর্থ হন সিজার আজপিলিকুয়েতা। লিভারপুলের পঞ্চম শট জালে জড়াতে পারেননি সাদিও মানে। এরপর চেলসির সপ্তম শটে ভুল করে বসেন ম্যাসন মাউন্ট। কিন্তু এবার আর ভুল করেননি লিভারপুলের সিমিকাস। তার শট জালে জড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শিরোপা উদযাপনে মাতে লিভারপুল। ইয়র্গেন ক্লপের অধীনে এটা লিভারপুলের প্রথম এফএ কাপ জয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা