অনলাইন ডেস্ক
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় জাহিদ মালেক এ কথা বলেন। মন্ত্রী জানান, ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন থেকে এ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হচ্ছে, এটি চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে ৩ কোটি ২৫ লাখ ডোজ দেওয়া হবে। এর মধ্যে দুই কোটি ডোজ দেওয়া হবে দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে। বাকিটা প্রথম এবং বুস্টার ডোজ হিসেবে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, যারা টিকা নেবে তাদের উদ্দেশ্যে বলছি-এতদিন দ্বিতীয় ডোজের ছয় মাস পর বুস্টার ডোজ দেওয়া হতো। কিন্তু এখন থেকে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর যাদের চার মাস হয়ে গেছে তারা বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন।
জাহিদ মাালেক বলেন, বুস্টার ডোজের জন্য আগের নিয়মেই মোবাইলে এসএমএস যাবে। কেউ যদি এসএমএস নাও পায় তাহলে সে আসলে টিকা দেওয়া হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এ পর্যন্ত ১২ কোটির বেশি মানুষ প্রথম ডোজ, ৯ কোটি ৪ লাখ দ্বিতীয় ডোজ এবং বুস্টার ডোজ পেয়েছে প্রায় ৫০ লাখ মানুষ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা হবে কি না জানতে চাইলে জাহিদ মালেক বলেন, “এ বিষয়ে আমাদের সব প্রস্তুতি আছে। আমরা অপেক্ষায় আছি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনার অপেক্ষায়।”
সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. লোকমান হোসেন মিঞা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর উপস্থিত ছিলেন।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা