অনলাইন ডেস্ক
ইসির সংশ্লিষ্ট শাখা জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের হাতে বর্তমানে ১ লাখ ৫৪ হাজার ইভিএম রয়েছে। সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র তৈরি করা হয় ৪০ হাজারের মতো। এক্ষেত্রে প্রতিকেন্দ্রে তিনটি ভোটকক্ষ ধরলেও মোপ ১ লাখ ২০ হাজার ইভিএমের প্রয়োজন পড়ে। আর ব্যাকআপ হিসেবে প্রয়োজন পড়ে আরো ৮০ হাজারের মতো ইভিএম। তাই ৩শ’ আসনে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ইভিএম নেই।
আলোচনা সভায় কে এম নূরুল হুদা বলেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন একটি ভালো বিষয়। এটাকে আপনারা এবানডন করবেন না। আমাদের বর্তমানে সক্ষমতা আছে, এতে ১৫০ আসনে আগামী নির্বাচন করা সম্ভব। লোকবল এবং মেশিন দুটোই আছে। প্রশিক্ষিত লোকবল আছে। সেই সক্ষমতা আমরা রেখে যাচ্ছি। কোনো সমস্যা হবে না। তবে সব আসনে ইভিএমে ভোট করা সম্ভব নয়। এই ইভিএম অনেক উন্নতমানের।
প্রসঙ্গত, দেশে প্রথমবারের মতো ২০১১ সালের নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে ইভিএম মেশিন ব্যবহারের প্রচলন শুরু করে তৎকালীন এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশন। তখন বুয়েটের কাছে ১২ হাজার টাকায় মেশিনটি তৈরি করে নিয়েছিলো নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২০১৫ সালে রাজশাহী সিটি নির্বাচনের সময় একটি মেশিনে ত্রুটি ধরা পড়লে সেই মেশিন বাতিল করে দেয় ইসি। এরপর দুই লাখ টাকা দামের উন্নত মেশিন বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির কাজ থেকে তৈরি করে নিয়ে বর্তমানে ব্যবহার করছে ইসি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা