অনলাইন ডেস্ক
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) দেশটির প্রসিকিউটর জেনারেল এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, নিহতদের মধ্যে রয়েছে বেসামরিক ও সশস্ত্র ডাকাতরা। তবে, দুর্ভাগ্যবশত, বেসামরিক নাগরিকরাও সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আসেল আর্তাকশিনোভা জানান, আহতবস্থায় ২৬০০ জনেরও বেশি লোক হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৬৭ জনের অবস্থা গুরুতর।
জ্বালানির দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে গত ২ জানুয়ারি বিক্ষোভ শুরু হয় কাজাখস্তানে। পরে আরও কিছু দাবি আন্দোলনে যুক্ত হয়। একপর্যায়ে তা রূপ নেয় সহিংসতায়। বলা হচ্ছে, ১৯৯১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর এমন পরিস্থিতি দেখেনি দেশটির জনগণ।
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী আসকার মামিন। দেশজুড়ে জারি হয় দুই সপ্তাহের জরুরি অবস্থা। এতেও দমানো যায়নি বিক্ষুব্ধদের। গত বুধ ও বৃহস্পতিবার আলমাতি শহরে চালানো হয় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ।
উদ্ভূত পরিস্থিতে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কয়েকটি দেশের সামরিক জোট কালেক্টিভ সিকিউরিটি ট্রিটি অর্গানাইজেশনের (সিএসটিও) সহায়তা চান কাজাখস্তান প্রেসিডেন্ট। রাশিয়ার নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার সেনারা নামে কাজাখস্তানে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা