গত শুক্রবারই অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সঙ্গে গাটছড়া বেঁধেছিলেন কলকাতার পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। বিয়ের পরদিনই মিয়াঁ-বিবি মধুচন্দ্রিমার উদ্দেশে পাড়ি দিলেন সুদূর সুইৎজারল্যান্ডে।
ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে ইতিমধ্যেই সৃজিত-মিথিলার হানিমুন নিয়ে প্রতিবেদনও প্রকাশ পেয়েছে। তবে সে সব প্রতিবেদন থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়নি আসলে এই নব দম্পতি কোথায় হানিমুনে যাচ্ছেন।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিয়ের পরদিনই সৃজিত-মিথিলা মধুচন্দ্রিমার উদ্দেশে সুইজারল্যান্ডে গিয়েছেন। তবে উদ্দেশ শুধুই হানিমুন নয়। ব্যক্তিগত দরকারের জন্যই মূলত সুইজারল্যান্ড ভ্রমণ।
এদিকে মিথিলার বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডে কাজ শেষে গ্রিসে যাবেন তারা। সেখানে হানিমুন করবেন। তবে বিয়ে করলেও আপাতত কলকাতার বাসিন্দা হচ্ছেন না মিথিলা। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের চাকরিও ছাড়ছেন না।
মিস ইউনিভার্স দক্ষিণ আফ্রিকার তুনজি (ভিডিও)
বলা হয়, জেনেভার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মিথিলা পিএইচডি রেজিস্ট্রেশন করবেন। আর সেই কারণেই মধুচন্দ্রিমার জন্য আল্পস ঘেরা এই দেশকেই বেছে নিয়েছেন তারা। কাজটাও সারা হবে আবার একসঙ্গে কাটানোও যাবে বেশ কয়েকটা দিন।
কাউকে আগে থেকে প্রায় কিছু না জানিয়েই শুক্রবার হঠাৎই বিয়েটা সেরে ফেলেছিলেন সৃজিত।
বর-কনের সাজগোজও ছিল ছিমছাম। সৃজিত পরেছিলেন লাল রঙের জহরকোট এবং লাল পাঞ্জাবী। মিথিলা পরেছিলেন লাল রঙা ঢাকাই জামদানি । হাতে গলায় সোনার হাল্কা গয়ান। দু’হাতে ঘন মেহেন্দির প্রলেপ।
রেজিস্ট্রির কিছুক্ষণ আগে ইনস্টাগ্রামে মিথিলার জন্য নিজের ছবিরই একটি গানের কয়েকটা লাইন পোস্ট করে সৃজিত লিখেছিলেন, ‘প্রথম আলোয় ফেরা, আঁধার পেরিয়ে এসে আমি অচেনা নদীর স্রোতে চেনা চেনা ঘাট দেখে নামি চেনা তবু চেনা নয়, এ ভাবেই স্রোত বয়ে যায় খোদার কসম জান, আমি ভালোবেসেছি তোমায়…।’
২০০৬ সালের ৩ আগস্ট মিথিলা বিয়ে করেছিলেন জনপ্রিয় কণ্ঠ শিল্পী তাহসান খানকে। এই দম্পতির টানা ১১ বছর সংসারের ইতি ঘটে ২০১৭ সালে।
Like & Share our Facebook Page: Facebook
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা