অনলাইন ডেস্ক
এটাই এবারের লিগে সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়। এর আগে বসুন্ধরার কাছে ৬-০ গোলে হারের রেকর্ড আছে বারিধারার। বেলফোর্ট চারটি গোল করেছেন। জুয়েল রানা দুটি ও একটি করে গোল করে বড় জয়ে ভূমিকা রেখেছেন রাফায়েল অগাস্তো ও সানডে চিজোবা।
আবাহনী ২৩ ম্যাচে ১৩তম জয়ে ৪৬ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানেই আছে। উত্তর বারিধারা ২৪ ম্যাচে ১৩তম হারে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে ১১তম স্থানে থেকে লিগ শেষ করেছে।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচ ঘড়ির ৩ মিনিটে এগিয়ে যায় আবাহনী লিমিটেড। জুয়েল রানাকে ফেলে দিয়েছিলেন ডিফেন্ডার তপু। পেনাল্টি থেকে রাফায়েল আগাস্তো লক্ষ্যভেদ করেছেন অনায়াসে।
২৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকেই ব্যবধান দ্বিগুণ করে জায়ান্টরা। দ্রুতগতিতে বক্সে ঢোকা জুয়েল রানাকে বাধা দিয়েছিলেন গোলকিপার মিতুল মারমা। এর পর স্পটকিক থেকে জাল কাঁপিয়েছেন কেরভেন্স বেলফোর্ট। ৪১ মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন সানডে চিজোবা। রাফায়েল অগাস্তোর কর্নারে সানডে চিজোবা লাফিয়ে উঠে লক্ষ্যভেদ করেন।
৪৫ মিনিটে বারিধারা সুযোগ পেয়েও ব্যবধান কমাতে পারেনি। ঝিন্টুর কর্নার গোলকিপার শহিদুল ঠিকমতো তালুবন্দী করতে পারেননি। বল ছুটে চলে আসে অনিক ঘোষের সামনে। কিন্তু অনিক হেড করেও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি।
বিরতির পর গোলকিপার মিতুলের জায়গায় দাঁড়িয়েছিলেন মামুন আলিফ। তাতেও রক্ষে হয়নি বারিধারার। এই অর্ধে দলটি আরও চার গোল হজম করেছে!
৬৩ মিনিটে অগাস্তোর ক্রস থেকে বেলফোর্টের মাথা ছুঁইয়ে ফাঁকায় বল পেয়ে যান জুয়েল রানা, বল জালে জড়াতে কোনও ভুল হয়নি এই ফরোয়ার্ডোর। তিন মিনিট পর মধ্যমাঠ থেকে বল পেয়ে একক প্রচেষ্টায় নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন জুয়েল রানা।
৬৮ মিনিটে ৬-০ করেন কেরভেন্টস বেলফোর্ট। গোলকিপার মামুন আলিফ ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে পারেনি। বেলফোর্ট সহজেই লক্ষ্যভেদ করেছেন। ৭৬ মিনিটে অগাস্তোর পাসে হ্যাটট্রিকও হয়ে যায় বেলফোর্টের।
শেষ দিকে ৯০ মিনিটে জুয়েল রানার ক্রসে কেরভেন্স বেলফোর্ট হেডে নিজের চতুর্থ ও দলের হয়ে অষ্টম গোলটি করেন। এ নিয়ে হাইতির এই ফরোয়ার্ডের লিগে ১৭টি গোল হলো।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা