অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার বিকেলে রামপুরা থানার চৌধুরীপাড়া লোহার গেট এলাকার তাৎক্ষণিক এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান র্যাব-১২ উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ মশিউর রহমান।
ফ্রান্স থেকে সংগৃহীত সাপের বিষ চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনা হয়েছিল। অবৈধভাবে এসব বিষ বহন করছিল আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্যরা।
উদ্ধার হওয়া এসব বিষয়ের আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য ১০ মিলিয়ন ডলার। তবে আটকরা মূলত বাহক বলে জানিয়েছে র্যাব।
তিনি বলেন, উদ্ধার করা বিষের সঙ্গে থাকা ম্যানুয়াল থেকে জানা যায়, ফ্রান্স থেকে এসব বিষ সংগ্রহ করা হয়। চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসে।
এখানে লিকুইড ও ক্রিস্টাল হিসেবে বিষগুলো পাওয়া গেছে। এই চক্রের সদস্যরা মূলত বাহক হিসেবে কাজ করে আসছিল। ফ্রান্স থেকে আসা এসব সাপের বিষ বাংলাদেশ হয়ে কোথায় যাচ্ছিল তা খোঁজ নিতে তদন্ত চলছে।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১২ এর একটি দল জানতে পারে ঢাকার রামপুরা থানার এই এলাকায় একটি চক্রের সদস্যরা বিপুল পরিমাণ সাপের বিষ হাতবদল করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে আকস্মিক অভিযান চালানো হয়। এসময় চক্রের পাঁচ সদস্যকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১২ পাউন্ড সাপের বিষ, ৬টি টেস্টিং কিড, সিডি ও একটি ম্যানুয়াল।
তিনি বলেন, আমরা জানতে পেরেছি এই বিষের বিভিন্ন ধরনের অবৈধ ব্যবহার রয়েছে। পাশাপাশি মাদক ও ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়।
এগুলো সাপের আসল বিষ কিনা বা কোনো পরীক্ষা করা হয়েছে কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা যে সব প্রমাণ পেয়েছি তাতে সাপের বিষ ধরা হচ্ছে। তবে আমরা সন্দেহজনক বিষ হিসেবে উল্লেখ করছি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা