অনলাইন ডেস্ক
ম্যাচের তৃতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায় বার্সা। স্কোরশিটে ডি ইয়ংয়ের নাম উঠলেও মূল কাজ করে রেখেছিলেন লামিনে ইয়ামাল। দুই ডিফেন্ডারের প্রতিরোধ পেরিয়ে ডি-বক্সে ক্রস করেন লামিনে ইয়ামাল। ডি ইয়ং বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে জাল খুঁজে নেন। পঞ্চম মিনিটে রাফিনিয়ার বুলেট গতির শট বেরিয়ে যায় পোস্ট ঘেঁষে।অষ্টম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তরেস। আলেহান্দ্রো বালদের ক্রসে সহজ গোল করেন তিনি। এরপর ভ্যালেন্সিয়া কিছুটা আগ্রাসী হতে চাইলেও সেটা একপ্রকার হিতে বিপরীত হয়েছে তাদের জন্য। ১৪তম মিনিটে তৃতীয় গোল হজম করে বসে তারা।
ইয়ামালের ব্যাকহিল থেকে বল পেয়ে ফারমিন লোপেজ বল বাড়ান রাফিনিয়ার দিকে। আগুয়ান গোলরক্ষক মামার্দিশভিলিকে পরাস্ত করতে বেগ পেতে হয়নি বার্সেলোনার ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডকে। ১০ মিনিট পরেই স্কোর লাইন ৪-০ করে ফেলেন লোপেজ। পাউ কুবারাসির বাড়ানো বল থেকে গোল করেন তিনি। শুরুতে অফসাইডের ইশারা দেন রেফারি। পরে ভিএআরের সাহায্য নিয়ে গোলের বাঁশি বাজান তিনি।
মাঝে দুই সুযোগ মিসের পর প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে ৫ম গোলের দেখাও পেয়ে যায় বার্সা। রাফিনিয়ার শট ক্রসবার থেকে ফেরত এলে রিবাউন্ডে গোল করেন লোপেজ। ৫-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় বার্সেলোনা।
বিরতির পর অনেকটা খেলার ধারার বিপরীতে ৫৯তম মিনিটে ব্যবধান কমায় ভালেসন্সিয়া। দিয়েগো লোপেসের ক্রসে খুব কাছ থেকে জাল খুঁজে নেন দুরো।
৬৬তম মিনিটে ফের গোল করে বসে বার্সেলোনা। রাফিনিয়ার বদলি নামা লেভানডফস্কি এবার স্কোরশিটে। ৭৫ মিনিটে নিজেদের ৭ম গোল পেয়ে যায় তারা। ফেরান তরেসের শট আবার ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন ভালেন্সিয়া গোলরক্ষক; কিন্তু বিপদ কাটেনি পুরোপুরি। ফিরতি বলে বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের শট ঠেকাতে গিয়ে নিজেদের জালেই পাঠিয়ে দেন সেসার তারেগা।এর মাধ্যমে হ্যান্সি ফ্লিকের কোচিংয়ে মাত্র ৩২ ম্যাচে গোলের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছে বার্সেলোনা। এর চেয়ে কম ম্যাচে দলটি শতগোল করেছে কেবল হেলেনিয়ো এররার কোচিংয়ে। ৩১ ম্যাচে বার্সা ১০০ গোল দিয়েছিল ১৯৫৯ সালে। কোনো মৌসুমে ৩২ ম্যাচ শেষে এর চেয়ে বেশি গোল করেছে বার্সা মোটে তিন বার– ১৯৪২-৪৩ মৌসুমে ১০৬, ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে ১০৩ ও ২০১১-১২ মৌসুমে করেছিল ১০২ গোল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা