সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে ভ্যাকসিন না পাওয়া পর্যন্ত
অনলাইন ডেস্ক
ওই ফলাফলে দুজনের করোনা পজিটিভ এবং বাকি ৬৫ জনের নেগেটিভ দেখানো হয়েছে। অথচ কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে ৬৭ জনের করোনা পজিটিভ হয়েছিল।
সোমবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে স্থাপিত ল্যাবে চার জেলার ১৭৩ নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে কুষ্টিয়ার এক উপজেলা চেয়ারম্যান, এসিল্যান্ড, সরকারি হাসপাতালের দুই চিকিৎসকসহ নারায়ণগঞ্জফেরত একই পরিবারের চারজন সদস্য, ঢাকা ফেরত এক তরুণী এবং অপর এক পরিবারের স্বামী-স্ত্রী ও তাদের তিন সন্তানসহ আর তিন জেলার ৬৭ জনের দেহে করোনাভাইরাস সনাক্ত হয়।
আগের তুলনায় অস্বাভাবিকভাবে পজিটিভ রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি সিভিল সার্জন ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ফলাফল নিয়ে কয়েকদিন ধরে চলে নানা নাটকীয়তা।
দুদিন পর সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে জানানো হয়, ওই ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে। নতুন করে নমুনা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে রি-চেক করে চূড়ান্ত ফলাফল দেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার রাতে আইইডিসিআর থেকে রি-চেক করে প্রেরণ করা ৬৭ জনের করোনা পরীক্ষার ফলাফল নিশ্চিত করেন কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম।
এর মধ্যে মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার দুইজনের করোনা পজিটিভ এবং বাকি ৬৫ জনের নেগেটিভ ফলাফল এসেছে। ওই ফলাফলে কুষ্টিয়ার কারো শরীরে করোনা সনাক্ত হয়নি।
কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম জানান, সোমবার কুষ্টিয়া ল্যাবে ৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে সন্দেহ হয়। পরে নতুন করে ওই সব ব্যক্তিদের নতুন নমুনা সংগ্রহ করে রি-চেক করতে আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। সেখানকার ফলাফলে পরিবর্তন হয়ে ৬৭ জনের মধ্যে দুজনের পজিটিভ এবং বাকিদের নেগেটিভ হয়েছে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা