অনলাইন ডেস্ক
এখানেই অভিনব জালিয়াতির আশ্রয় নেন সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তার প্রতিষ্ঠানের নামেই অবৈধভাবে আমদানি করা হয় ব্রাহমা জাতের গরুগুলো। বিমানবন্দরে সেগুলো জব্দও করা হয়। জব্দ করা গরুগুলো ঘুরেফিরে আবারও তার প্রতিষ্ঠানে ফিরে আসে। শুধু ফিরে আসা নয়, গরুগুলো জবাই করে এর মাংস সাধারণ মানুষের মধ্যে সুলভ মূল্যে বিতরণেরও দায়িত্ব পায় প্রতিষ্ঠানটি। এখানেও প্রতারণার আশ্রয় নেন সাদিক অ্যাগ্রোর কর্ণধার ইমরান। বিদেশি জাতের গরুগুলোর পরিবর্তে দেশীয় গরু জবাই করে তার মাংস সরবরাহ ও বিতরণ করেন তিনি।
এ ছাড়া জবাই করা গরুর মাংস ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করার কথা। বিক্রিত মাংসের অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা হওয়ার কথা। সমুদয় অর্থ জমা দেওয়ার ক্ষেত্রেও নয়ছয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।সাদিক অ্যাগ্রোকে অনৈতিক সুবিধা দেওয়া এবং উল্লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার (১ জুলাই) দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালামের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের পৃথক তিনটি দল সাভার কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার এবং সাদিক অ্যাগ্রোর সাভার, মোহাম্মদপুর ও নরসিংদীর ফার্মে দিনভর অভিযান চালায়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা