অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে অঞ্চল-১ এর ধানমন্ডি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মাহফুজুল আলম মাসুম, অঞ্চল-২ এর কমলাপুর ও মতিঝিলে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, অঞ্চল-৩ এর রহমতবাগ ও চকবাজারে তৌহিদুজ্জামান পাভেল।
অঞ্চল-৫ এর অভয়দাস লেনে শাহিন রেজা, অঞ্চল-৫ এর ওয়াসা রোড, নতুন রাস্তা ও পশ্চিম মীরহাজারিবাগে মুহাম্মদ হাসনাত মোর্শেদ ভূঁইয়া, অঞ্চল-৮ এর ডেমরার কবরস্থানের ৪নং গলি কাজী হাফিজুল আমিন এবং অঞ্চল-১০ এ বিকাশ বিশ্বাস এসব ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
এছাড়াও আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের (আনিক) মধ্যে অঞ্চল-১ এর মেরীনা নাজনীন ধানমন্ডির ১৩,১৪,১৫ ও ২৭নং রোডে, অঞ্চল-৩ আনিক বাবর আলী মীর ছোট দায়রা শরীফে, অঞ্চল-৪ এর আনিক মো. হায়দর আলী ওয়ারীর শাহজাহানপুর লেনে, অঞ্চল-৭ এর আনিক ড. মোহাম্মদ মাহে আলম দক্ষিণ মান্ডায় এবং অঞ্চল-৯ এর আনিক মো. খায়রুল হাসান যাত্রাবাড়ীর মোমেনবাগ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন।
অঞ্চল-৩ এর আনিক বাবর আলী মীর অভিযান প্রসঙ্গে বলেন, ‘আজ রহমতবাগ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযানকালে ৩৭/১ ছোট দায়রা শরীফ হোল্ডিং সংবলিত একটি বহুতল ভবনের ছাদে মশার লার্ভা পাওয়ায় সে ভবনের সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষকে আলাদা আলাদাভাবে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।’
ভ্রাম্যমাণ আদালতসমূহ এ সময় ৮৮৫টি নির্মাণাধীন ভবন, বাসা-বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করেন এবং মশার লার্ভা পাওয়ায় ৩৬টি নির্মাণাধীন ভবন ও বাসা-বাড়িকে ৩৬ মামলায় মোট পাঁচ লাখ ৯০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন।
এছাড়াও এ সময় এডিস মশার লার্ভা প্রজনন উপযোগী পরিবেশ বিরাজ করায় মোট ২২টি বাসা ও নির্মাণাধীন ভবনকে সতর্ক করা হয়। এডিসের লার্ভাবিরোধী অভিযানের পাশাপাশি করপোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা