অনলাইন ডেস্ক
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের হাতে এ মুহূর্তে ফাইজারের ৬০ লাখ টিকা রয়েছে। এই টিকা দেওয়া হবে শিশুদের। মূলত দ্বিতীয় ডোজ হাতে রেখে মোট ৩০ লাখ ছেলেমেয়েকে এ টিকা দেওয়া হবে।
মন্ত্রী বলেন, আবার যখন আমাদের হাতে ফাইজারের টিকা আসবে, তখন আমরা শিশুদের এ সংখ্যা বাড়াব। তবে এখনও তারিখ ঠিক হয়নি, কিন্তু ইমিডিয়েটলি দেওয়া শুরু করব। দুয়েকদিনের মধ্যেই আপনারা দেখতে পারবেন কাজ শুরু হয়ে গেছে।
টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়ার আওতা বাড়ানোর কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। দেশে বর্তমানে ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। ১৮ বছরের কম বয়সীদের টিকা দেওয়ার ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সরাসরি কোনো নির্দেশনা নেই।
সেপ্টেম্বরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সময় অপ্রাপ্তবয়সীদের টিকা দেওয়ার ইস্যুটি সামনে আসে। সেসময় সরকার বলেছিল বিষয়টি নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে তারা।
রোববার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি আমরা। ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থীদের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার কথা বলে যখন জানতে চেয়েছি, তখন তিনি বলেন, সংক্রমণ রোধে এবং কোমরবিডিটি রয়েছে, এমন ছেলেমেয়েদের টিকা দিতে পারেন আপনারা।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলার পর আমি ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স-গ্যাভির সঙ্গে কথা বলেছি। তারা জানিয়েছে, ফাইজার আর মডার্নার টিকা দিতে পারবে তারা আমাদের।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা