অনলাইন ডেস্ক
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোরে ইউক্রেনে ঢুকে হামলা শুরু করে রাশিয়ান সৈন্যরা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এবারই প্রথম ইউরোপের প্রথম দেশ হিসাবে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী স্থল, আকাশ এবং সমুদ্রপথে ইউক্রেনে সবচেয়ে বড় এই হামলা শুরু করে। একসঙ্গে তিন দিক দিয়ে হওয়া এই হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পড়েছে বৃষ্টির মতো।
সর্বাত্মক হামলা শুরুর পর এই এক সপ্তাহেই পূর্ব ইউরোপের এই দেশটির বহু শহর কার্যত ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। সামরিক অবকাঠামোর বাইরে রাশিয়ার হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে আবাসিক ভবন, স্কুল ও হাসপাতাল। জীবন বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন লাখ লাখ ইউক্রেনীয়।
বিবিসি’র লুইস গোদালের বিশ্লেষণ, ২০১৫ সালের শরণার্থী সংকটে ১০ লাখ ৩০ হাজার মানুষ জড়িত। কিন্তু হামলা শুরুর প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে ইউক্রেনের বর্তমান শরণার্থী সংখ্যা আগের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে।
এদিকে বুধবার (২ মার্চ) টুইটারে দেওয়া এক বিবৃতিতে ইউক্রেনে অবস্থানরত আরও লাখ লাখ শরণার্থীকে জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা দিতে অস্ত্র বিরতির আবেদন জানিয়েছেন জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার ধারণা, রাশিয়ার হামলা ও পাল্টাপাল্টি এই সংঘাত প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষকে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত করবে এবং এর ফলে তাদের ত্রাণের প্রয়োজন হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা