অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক কাজল কুমার কর্মকার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কাজল কুমার কর্মকার বলেন, ‘এর আগে সাতজন চিকিৎসকের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। মঙ্গলবার আরও একজনের নমুনা পরীক্ষায় করোনাভাইরাস পজিটিভ এসেছে। এ হাসপাতালে আসা রোগীদের মধ্যে ১০ জনের সংক্রমণ ধরা পড়ার পর চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আক্রান্ত হতে শুরু করেন।’
অধ্যাপক কাজল কুমার আরও বলেন, ‘ওই ১০ জন রোগীর মধ্যে একজন শিশুসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকিদের কোভিড-১৯ চিকিৎসার নির্ধারিত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
ডা. কাজল জানান, আটজন ডাক্তার ছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে ১৬ জন নার্স, দুজন ওয়ার্ড মাস্টার, তিনজন ওয়ার্ড বয় এবং একজন আনসার সদস্য রয়েছেন।
গত বুধবার এ হাসপাতালের এক রোগীর দেহে কোভিড-১৯ ধরা পড়ার পর তার সেবায় থাকা ডাক্তারসহ অন্যদের নমুনা পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়। এরই মধ্যে আরও বেশ কয়েকজন রোগীর উপসর্গ দেখে পরীক্ষা করাতে গিয়ে ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে।
সব মিলিয়ে ১০৭ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য দেওয়া হয়েছে জানিয়ে ডা. কাজল বলেন, ‘তাদের ১৫ জন চিকিৎসক এবং ৩৭ জন সেবিকা হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন।’
হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক মীর জামাল বলেন, ‘ওই রোগীরা হৃদরোগের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন। তাদের সেবা দিতে গিয়ে ডাক্তার সেবিকাসহ অন্যরা আক্রান্ত হন।’
প্রসঙ্গত, হৃদরোগ চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত এ হাসপাতালে ২১০ জন চিকিৎসক এবং প্রায় সাড়ে আটশ সেবিকা রয়েছেন।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা