অনলাইন ডেস্ক
আটক রহিম কক্সবাজারের রামুর কচ্ছপিয়ার চাকমা কাটা গ্রামের বাসিন্দা নুর আহাম্মদ এর ছেলে। তিনি ২২ বছর ধরে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অফিস সহকারী দায়িত্বে কর্মরত রয়েছেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মো. হাফিজুর রহমান জানান, রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ইয়াবার একটি চালান পাচারের খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের সামনে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে রহিমকে আটক করে। এসময় তার কাছ থেকে ২০ হাজার পিস ইয়াবা বড়ি পাওয়া যায়।
ওসি জানান, ইয়াবাসহ আটক রহিম হাসপাতালের অফিস সহকারীর দায়িত্বে ছিলেন। সেই সুযোগে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে তিনি ইয়াবার চালান করে আসছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে রহিম ইয়াবা ব্যবসার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানায় পুলিশ।
তার সাথে জড়িত মাদক পাচারকারীদের খুঁজে বের করা হবে। এ ঘটনায় মাদক মামলা দিয়ে তাকে কক্সবাজার আদালতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সের আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র ইয়াবা পাচারের সাথে জড়িত রয়েছে। হাসপাতালের কিছু কর্মকর্তা, এয়ার্ড বয় ও চালকসহ একটি চক্র মাদক ব্যবসা করে কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।
টেকনাফ উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা টিটু চন্দ্র শীল বলেন, তার অফিসের এক কর্মচারী ইয়াবাসহ ধরা পড়েছে। তার বিরুদ্ধে অফিসিয়ালি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়সহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা