অনলাইন ডেস্ক
অভিযানে সরাসরি অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া না গেলেও বেশকিছু অসঙ্গতি ধরা পড়েছে। রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে যাচাই-বাছাই করার পর প্রকৃত সত্য উদঘাটন হতে পারে বলে জানা গেছে।দুদকের যশোর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের এনফোর্সমেন্ট টিমের অভিযানের সত্যতা জানিয়ে সোমবার (১২ ডিসেম্বর) দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে হাসপাতালের ২০২২-২৩ অর্থবছরের মেডিকেল সার্জিক্যাল রিএজেন্ট (এমএসআর) মালামাল ক্রয় সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র পরীক্ষা করে। টিমের বিস্তারিত প্রতিবেদনে প্রকৃত সত্যতা পাওয়া যাবে।দুদক সূত্রে আরও জানা যায়, যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের বিরুদ্ধে সাড়ে চার কোটি টাকার চিকিৎসা সরঞ্জাম ক্রয়ের দরপত্র প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।অভিযানকালে টিম পরীক্ষায় দেখেছে, গত ৩ আগস্ট হাসপাতালের ক্রয় প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এরপর ১৮২টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র ক্রয় করলেও মাত্র ১৩টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র জমা দেয়। বিভিন্ন অনিয়মের কারণে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি গত ১৬ অক্টোবর দরপত্র প্রক্রিয়া বাতিল করে। পরে পুনঃদরপত্র আহ্বানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ২৩ অক্টোবর পুনঃদরপত্র আহ্বান করা হয়। ৫৫টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র ক্রয় করে এবং ৪৩টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র জমা দেয়। দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি ৩৮টি প্রতিষ্ঠান রেস্পন্সিভ হিসেবে বিবেচিত হয়। রেস্পন্সিভ হিসেবে বিবেচিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কার্যাদেশ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা