চতুর্থ শ্রেণি থেকে স্নাতক শ্রেণি পর্যন্ত চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইন, বাবুল চন্দ্র শীল, প্রফেসর এফ এম আব্দুল রব, সায়মা প্রসাদ ঘোষ, ফিরোজ মুকুল, সাইফুর রহমান খানের লেখা ইংরেজি ব্যাকরণ বইয়ের প্রকাশনা, বিপণন বন্ধের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এসব লেখকের ইংরেজি ব্যাকরণ বই কেন অশুদ্ধ, অবৈধ ও আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। এনসিটিব অনুমোদিত বিভিন্ন লেখকের ইংরেজি ব্যাকরণের ভুল বিষয়গুলো যুক্ত করে গাজিপুরের কোনাবাড়ি কলেজের ইংরেজি বিভাগের সাবেক শিক্ষক মো. হেলাল উদ্দিন পাটোয়ারীর করা রিট আবেদনে রবিবার এ আদেশ দেন আদালত। শিক্ষা সচিব, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)’র মহাপরিচালক, প্রশাসক সমিতির সভাপতি, জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)’র চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. মোজাম্মেল হক ও তানভীর আহমেদ ও সাকিব মাবুদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এর আগে ইংরেজি ব্যাকরণ বইয়ে ভুল ও বিভ্রান্তিকর নিয়ম-কানুনের সংশোধনের বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে আবেদন করেন রিট আবেদনকারী। কিন্তু ওই আবেদনে সাড়া না পেয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করেন। তাতেও সমাধান না হওয়ায় হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা