অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে সংবাদমাধ্যম সিয়াসাত ডট কম জানিয়েছে, দেশের বাইরে থেকে ৪৫ হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে হজ পালনের সুযোগ দেওয়া হবে। আর সৌদি আরবের অভ্যন্তরীণ ১৫ হাজার জনকে হজের অনুমতি দেওয়া হবে।
সৌদি আরবের বাইরের মুসলিমদের জন্য আগামী জুলাই মাসে হজ কার্যক্রমে অংশগ্রণের সুযোগ দেবে দেশটি। তবে করোনার প্রাক-প্রাথমিক সময়ের তুলনায় এবার আরও কম হবে। তবে হজ পালনের যোগ্য হতে বেশ কয়েকটি বিষয় বাধ্যতামূলক করেছে সৌদি সরকার।
সেগুলো হচ্ছে – ১. আভ্যন্তরীণ ও বিদেশি মিলে শুধু ৬০ হাজার ব্যক্তিকে হজের অনুমতি দেবে।
২. হজ পালনকারীদের বয়স ১৮-৬০ এর মধ্যে হতে হবে।
৩. হজ পালনকারীকে অবশ্যই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে।
৪. হজ পালনকারীদের এ বিষয়টি প্রমাণপত্রসহ নিশ্চিত করতে হবে যে, হজের আগের ৬ মাস কোনো অসুস্থতায় হাসপাতালে ছিলেন না।
৫. হজে যাওয়ার আগে অবশ্যই করোনা ভাইরাসের টিকার দুটি ডোজ সম্পন্ন করার প্রমাণপত্র সংগ্রহের রাখতে হবে।
৬. গ্রহণ করা টিকা সৌদি আরবের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃত হতে হবে।
৭. বিদেশিদের হজে আসার সঙ্গে সঙ্গে ৩ দিন কোয়ারেন্টাইন করতে হবে।
৮. টিকার প্রথম ডোজ অবশ্য ঈদুল ফিতরের আগে নিতে হবে। এবং দ্বিতীয় ডোজ সৌদিতে পৌঁছার ১৪ দিন আগে নিতে হবে। ৯. পাশাপাশি করোনা সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব ও মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করাসহ সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি সর্বাত্মকভাবে অনুসরণ করতে হবে।
এছাড়াও হারামাইন শরিফাইনের টুইটারে হাজিদের পালনীয় নির্দেশনাবলি উল্লেখ করা হয়েছে। হজের স্থানে পৌঁছার আগে, হোটেলে পৌঁছার পর, আরাফার ময়দান ও মসজিদুল হারাম অবস্থানকালের হাজিদের করণীয় সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনাও দিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা