অনলাইন ডেস্ক
রেদা আল মাদ্দাহ আরও জানিয়েছেন, ‘ইকোনোমিক হজ প্যাকেজের’ প্রায় ৯০ ভাগ ইতোমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। তিনি আরও জানান, সৌদির অভ্যন্তরীণ যে হজ প্যাকেজগুলো রয়েছে সেগুলো কোম্পানির সেবার মানের ওপর ভিত্তি করে কয়েকটি ক্যাটগরিতে ভাগ করা হয়েছে। হজ ক্যাম্পে সেবার মান দেখে এটি নির্ধারণ করা হবে।
গত সপ্তাহে হজ মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, সৌদি আরবের স্থানীয় মুসল্লিরা চাইলে তিন ভাগে হজ প্যাকেজের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন। এর আগে একসঙ্গে পুরো অর্থ পরিশোধের নিয়ম ছিল।
হজ পালনে আগ্রহীদের আগে নিবন্ধন করতে হবে। এরপর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্যাকেজের ২০ শতাংশ অর্থ পরিশোধ করে নিজের জায়গা নিশ্চিত করতে হবে। এরপরের ৪০ শতাংশ অর্থ ২৯শে জানুয়ারির (৭ রজব) মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। আর শেষ ৪০ শতাংশ অর্থ দেওয়া যাবে এপ্রিলের ২৩ (০৩ শাওয়াল) তারিখের মধ্যে।
প্রত্যেক কিস্তির অর্থ পাওয়ার পর একটি করে রসিদ দেওয়া হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থ পরিশোধের পর হজ প্যাকেজটি ‘নিশ্চিতকরণ’ করা হবে। না হলে এটি বাতিল করা হবে।
প্রতিবছর সৌদি আরবের পবিত্র মক্কায় ২৫ লাখ মানুষ হজ পালন করেন। কিন্তু করোনা ভাইরাসের বিধিনিষেধের কারণে এই সংখ্যা ২০২০ সালে কয়েক হাজারে নামিয়ে নিয়ে আসা হয়। ২০২১ সালে সৌদির ভেতর অবস্থানরত ৬০ হাজার মুসল্লি হজ পালনের সুযোগ পান। আর গতবছর বিদেশিসহ ১০ লাখ মানুষ হজ পালন করেছিলেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা