অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের হয়ে একাই ৪ উইকেট শিকার করেন শাদাব খান। তিন উইকেট পান মোহাম্মদ নওয়াজ। নাসিম শাহ দুটি ও শাহনওয়াজ দাহানী একটি উইকেট নেন।
মোহাম্মদ রিজওয়ান ও ফখর জামানের ফিফটির পর ঝড়ো ইনিংস খেলেন খুশদিল শাহ। ত্রয়ীর ব্যাটিং বীরত্বে ২ উইকেট হারিয়ে ১৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়েছে পাকিস্তান।
তবে ইনিংসের শুরুতেই বল হাতে ঝলক দেখিয়েছিল হংকং। ব্যক্তিগত ৯ রানে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছিলেন এহসান খান। পাকিস্তানের দলীয় স্কোর তখন মাত্র ১৩।
তবে ক্রিজের এক প্রান্ত আগলে ব্যাটিং লড়াইটা চালিয়ে যান মোহাম্মদ রিজওয়ান। সামাল দেন বিপদ। দুরন্ত ব্যাটিং করলেও সেঞ্চুরি মিস করেন তারকা এ ওপেনার। ৫৭ বলে খেলেন ৭৮* রানের হার না মানা দাপুটে এক ক্রিকেটীয় ইনিংস। চমৎকার এ ইনিংসে ছিল ৬ বাউন্ডারি ও এক ছক্কার মার।
ব্যাটিং অভিযাত্রায় রিজওয়ানকে সঙ্গ দিয়ে যান ফখল জামান। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে তিনিও আদায় করেন ফিফটি। ৪১ বল খরচ করে দলীয় স্কোরে ৫৩ রান যোগ করে নেন বিদায়। ফখর নিজের অসাধারণ ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৩ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায়। শেষে ৮১ বলে ১১৬ রানে থামে দ্বিতীয় উইকেটে গড়া রিজওয়ান ও ফখরের ১১৬ রানের চোখ ধাঁধানো জুটি।
তবে শেষ দিকে ঝড়ো ইনিংস খেলেন খুশদিল শাহ। রীতিমতো ছক্কার ঝড় বইয়ে দেন। ১৫ বলে উপহার দেন ৩৫* রানের অপরাজিত এক ধ্বংসাত্মক ইনিংস। যাতে ছিল ৫টি ওভার বাউন্ডারি। ছক্কা থেকে ৩০ রান না পেলে দলীয় পুঁজি হতো আরও ছোটো। হংকংয়ের জার্সি গায়ে দুটি উইকেট শিকার করেন এহসান খান।